উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলটি রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের প্রশাসনিক এলাকা জুড়ে বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় সীমান্তে পাহারা দেয়। ১ম কমান্ডার হিসাবে ২০ জানুয়ারী ২০১৩ তারিখে রংপুর রিজিয়ন অঞ্চলের উদ্ভোধন করেন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোঃ ফিরোজ রহিম, এনডিসি, পিএসসি, জি। এই অঞ্চলের সদর দপ্তর এবং এর সহ-অবস্থিত সেক্টর সদর দপ্তর এবং সহ-অবস্থিত ব্যাটালিয়নের মোট জমি ৫৯.৬৯ একর। অঞ্চলটি রাজশাহী, দিনাজপুর, রংপুর ও ঠাকুরগাঁও সেক্টর এর অধীনে ৪X সেক্টরের নিয়ন্ত্রণাধীন। রাজশাহী সেক্টরটি ৫X ব্যাটালিয়নের (যথা চাঁপাইনবাবগঞ্জ, রাজশাহী, নওগাঁ, পত্নীতলা ও রহনপুর ব্যাটালিয়ন), দিনাজপুর সেক্টর ৩X ব্যাটালিয়ন (যথা দিনাজপুর, জয়পুরহাট ও ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়ন), রংপুর সেক্টর ৪x ব্যাটালিয়নের (যথা রংপুর, লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম ও তিস্তা ব্যাটালিয়ন) এবং ঠাকুরগাঁও সেক্টরে রয়েছে ৩টি ব্যাটালিয়ন (যথা ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড় ও নীলফামারী ব্যাটালিয়ন)। এই অঞ্চলের ORBAT এর অধীনে আরও দুটি ব্যাটেলিয়ন আছে। বাংলাদেশের সকল সীমান্তের ১,৭২৭ কিলোমিটার সীমান্ত রেখায় সবকটি সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন নিরবচ্ছিন্নভাবে দায়ীতব পালন করে । প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই অঞ্চলে সীমান্ত সুরক্ষা, সীমান্ত গোয়েন্দা, মানব পাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধকতা, চোরাচালান বিরোধী কার্যক্রম, ওষুধ ও মাদকদ্রব্যের বিরুদ্ধে অপারেশন এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষণাবেক্ষণসহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে আসছে ।
১। সেক্টর সদর রাজশাহীঃ
ক । রাজশাহী ব্যাটালিয়ন (১)
খ । চাপাইনবাবগঞ্জ ব্যাটালিয়ন (৫৩)
গ । পত্নীতলা ব্যাটালিয়ন (১৪)
ঘ । নওগাঁ ব্যাটালিয়ন (১৬)
ঙ। রহনপুর ব্যাটালিয়ন (৫৯)
২ । সেক্টর সদর দিনাজপুর ঃ
ক । দিনাজপুর ব্যাটালিয়ন (৪২)
খ । ফুলবাড়ী ব্যাটালিয়ন (২৯)
গ । জয়পুরহাট ব্যাটালিয়ন (২০)
৩ । সেক্টর সদর ঠাকুরগাঁও ঃ
ক । ঠাকুরগাঁও ব্যাটালিয়ন (৫০)
খ । পঞ্চগড় ব্যাটালিয়ন (১৮)
গ । নীলফামারী ব্যাটালিয়ন (৫৬)
৪ । সেক্টর সদর রংপুরঃ
ক । রংপুর (তিস্তা) ব্যাটালিয়ন (৫১)
খ । কুড়িগ্রাম ব্যাটালিয়ন (২২)
গ । লালমনিরহাট ব্যাটালিয়ন (১৫)
ঘ । তিস্তা ব্যাটালিয়ন (নতুন) (৬১)
৬ । উত্তর-পশ্চিম রিজিয়নাল ইন্টিলিজেন্ট ব্যুরো